Beanibazarview24.com






বিশ্বে প্রতিনিয়ত অবাক করার মত ঘটনা অহরহ ঘটছে ।যা মিডিয়ার কল্যানে আমরা জানতে পারি । খবরটি আশ্চর্যজনক হলেও খবরটি সত্য ।জানা যায়,এমনি একটি অবাক করার মত ঘটনা ঘটেছে পাকিস্তানে । ডাক্তারদের চিকিৎসার পরিবর্তে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত শুনিয়ে মরনব্যাধির শেষ চিকিৎসা হচ্ছে একটি হাসপাতালে। আর এতে নাকি উপকৃত হচ্ছে মানুষ। যা ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল।



এই সার্ভিস হাসপাতালের (আইসিইউ) ওয়ার্ডে চালু করা হয়েছে। এখানে মমুর্ষ রোগীদের সুরা আর-রহমান এর মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়া হয়। দুপুর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত ক্বারী বাসেতের কন্ঠে সুরা আর-রহমান শুনানো হয়ে থাকে।
কর্তব্যরত চিকিৎসক ও রোগীরা মনে করেন, নিশ্চয় কুরআনে হচ্ছে সর্ব রোগের শেফা, আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন ‘আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করেছি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনদের জন্য রহমত’।
হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেয়া এক ডাক্তার বলেন, আমাদের এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার ফলে অনেক ভালো ফলাফল পাচ্ছে। আমাদের এমন অনেক রোগী আছে যারা ভেন্টিলেটরে থাকার পরও কোন উন্নতি হয় না কিন্তু যখন থেকে আমরা সুরা আর-রহমান শুনানো শুরু করেছি তখন থেকে আমরা তাদের মাঝে অনেক উন্নতি দেখেছি।
ডাক্তার আরও বলেন, কুরআনে আছে সর্ব রোগের শেফা, আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন ‘আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনদের জন্য রহমত’। আমরা এখানে সব রোগীদের প্রতিদিন এই সুরা-আর-রহমান শুনিয়ে থাকি।
ডাক্তারদের কাছ থেকে আরও জানা যায়, এমন অনেক রোগীও ছিলো যাদের চিকিৎসা বিজ্ঞানে আর বাঁচানো সম্ভব না, কিন্তু পরে সুরা আর-রহমান থেরাপি এর মাধ্যমে তাদের অনেকখানি সুস্থ হয়ে উঠার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
তাছাড়াও মুসলমানদের সাথে সাথে অনেক অমুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান, ইথিস্টসহ অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের এ থেরাপি দিয়ে থাকেন। এবং এই সুরা আর-রহমান থেরাপিতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন অনেকেই।তবে এমন পদ্ধতিকে পাকিস্তানের অনেক নাগরিক খুশি হাসপাতালের উপর ।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.