Beanibazarview24.com
নিউইয়র্কে করোনাভাইরাসে ব্রুকলিন কিংস ব্রোক মেডিকেল সেন্টারে শামসুন্নাহার(৬০) নামের এক নারী মা’রা গেছেন। তাঁর দেশের বাড়ি সন্দ্বীপের মুছাপুর গ্রামে।এনিয়ে আমেরিকায় প্রবাসী বাংলাদেশি করোনায় ২৫৮ জন মা’রা গেলেন।
এদিকে করোনাভাইরাস সংক্র’মণের এপিক সেন্টার নিউইয়র্কে দিনে মৃ’ত্যুর সংখ্যা উঠানাম করছে। আগের দিন থেকে ১৬ মে শনিবারে মৃ’ত্যুর সংখ্যা বেশী জানানো হয়েছে।
আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৫৭ জনের মৃ’ত্যুর সংবাদ জানিয়ে রাজ্য গভর্ণর এন্ড্রু ক্যুমো বলেছেন, এখনো একটি সঠিক পরিসংখ্যানের মধ্য দিয়ে আমরা যেতে পারছি না। ঘরে ও অন্যান্য স্থানে মৃ’ত্যুর হিসাব হাতে আসলে এ সংখ্যা উঠানামা করবে বলে তিনি আশঙ্কার করেছেন।
তবে নিউইয়র্কের সব হাসপাতালেই করোনাভাইরাস নিয়ে ভর্তির সংখ্যা কমেছে। নগরীর সর্বত্র টেস্টিং সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। লোকজন ক্লিনিকে, চার্চে গিয়ে সংক্র’মণ পরীক্ষা করাতে পারছে।
এ পর্যন্ত রাজ্যে ২২ হাজারের বেশী মানুষের মৃ’ত্যু হয়েছে। আক্রা’ন্ত সাড়ে তিন লাখের বেশী মানুষ । প্রতিদিন গড়ে ৪০০ জনের কাছাকাছি হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এরমধ্যে নিউইয়র্ক ধাপে ধাপে খুলে দেয়া হচ্ছে সতর্কভাবেই।
সমুদ্র সৈকত ও পার্কগুলো খুলে দেয়া হচ্ছে। ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করে চলাচলের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন স্বভাবিকতা নিয়ে লোকজনকে অভ্যস্থ হতে দেখা যাচ্ছে। মাস্ক পরে, দূরত্ব বজায় রেখে শপিং করছে!ন লোকজন।
নিউইয়র্কের চমৎকার আবহাওয়ায় হাত ধরে হেঁ’টে যাওয়া যুগলের সংখ্যা এখন কদাচিৎ। হাজারো মৃ’ত্যুর উপত্যকায় দাঁড়িয়ে কোলাহলের নগরী আবার প্রাণে ফিরে আসার চেষ্টা করছে। রাজ্য ও নগর নেতারা যেমন সত’র্ক, তেমনি সতর্ক পক্ষেপ নিউইয়র্কের লোকজনের মধ্যেও।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.