Beanibazarview24.com
কুফরি কালাম লেখা তাবিজ শিং মাছের গলায় বেঁ’ধে দিয়ে তিস্তা নদীতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এমন দুটি মাছ ধরা পড়েছে কাকিনা মহিপুর ঘাটে। তিস্তা নদীতে জেলেরা মাছ ধরার সময় এই মাছ দুইটি জালে উঠে এসেছে। এরপর মাছের বড় কাঁ’টা ভে’ঙে দেওয়া হয়েছিল শক্তিহীন করার জন্য।
স্থানীয়রা বলেন, কবিরাজরা মাছগুলোকে ছোট অবস্থায় গলায় আঁটো করে তাবিজ বেঁ’ধে নদীতে ছেড়ে দেয় টাকার বিনিময়ে। মাছ বড় হয় আর তার গলায় তাবিজ বাঁ’ধা নাইলনের সুতা আরও এঁটে বসে ধীরে ধীরে মাছটিকে মৃ’ত্যুর দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়।
এই মাছের সব কষ্টের প্রভাব গিয়ে পড়ে সেই ব্যক্তির উপর যার নামে এই কুফরিযুক্ত তাবিজ করা হয়। যার শেষ পরিণতি ভ’য়ানক মৃ’ত্যু।
অভিজ্ঞরা বলেন, এসবকে মেয়াদি বান বলা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি বা পরিবারের সদস্যদের হ’ত্যা করার জন্য এই ধরনের তাবিজ ব্যবহার করা হয়। এ জাতীয় তাবিজ (কুফরি কালামে লেখা) যারা বানায় তাদের অনেক চাহিদা।
সহজে তাদের নাগাল পাওয়া যায় না। পেলেও তারা এসব করতে রাজি হন না সহজে। বড় অংকের টাকার বিনিময়ে তারা কাজটি করেন। ক্ষেত্র বিশেষে সেই টাকার অংক গিয়ে দাঁড়ায় হাজার থেকে লাখ পর্যন্ত!
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.