Beanibazarview24.com
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ ম-ল বলেন, প্রবাসীদের পর্যবেক্ষণে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। যেসব প্রবাসী সিলেট আসছেন তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাড়িতে সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যকর্মী ও স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি করছে।
মৌলভীবাজারে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে ১৫১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. তউহীদ আহমদ।তিনি জানান, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ১৫১ জনের মধ্যে রয়েছেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১০ জন, কুলাউড়ার ২৪ জন, জুড়ির ১৩ জন, বড়লেখার ১৭ জন, শ্রীমঙ্গলের ৪১ জন, কমলগঞ্জের ৩৭ জন ও রাজনগরের নয়জন।
এদের মধ্যে বেশির ভাগই বিদেশফেরত। সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। বাকিরা বিদেশফেরত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য।তিনি বলেন, আগামী কয়েকদিনে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সম্প্রতি দেশে যেসব প্রবাসী এসেছেন তাদের মধ্যে সিলেট বিভাগে রয়েছেন কয়েকশ’জন।হোম কোয়ারেন্টাইনের বিষয়ে সিভিল সার্জন তউহীদ বলেন, যে ব্যক্তি কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন তিনি বাড়ির আলাদা কক্ষে থাকবেন। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছে যতটা সম্ভব কম যাবেন।
মূলত হাঁচি-কাঁশি, হাতের ছোঁয়া যাতে অন্য মানুষ না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।একেবারেই প্রয়োজন হলে যারা খাবার দিতে আসবেন তারাও তিন ফুট নিরাপদ দূরত্ব মেনে কোয়ারেন্টাইনের রোগীকে খাবার দিতে যাবেন।রাখা হয়। ১-২ দিন দেখে তাকে বাসায় পাঠানো হবে। সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ ম-ল বলেন, প্রবাসীদের পর্যবেক্ষণে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
যেসব প্রবাসী সিলেট আসছেন তাদের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাড়িতে সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যকর্মী ও স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি করছে।
মৌলভীবাজারে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে ১৫১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. তউহীদ আহমদ।তিনি জানান, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ১৫১ জনের মধ্যে রয়েছেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ১০ জন, কুলাউড়ার ২৪ জন, জুড়ির ১৩ জন, বড়লেখার ১৭ জন, শ্রীমঙ্গলের ৪১ জন, কমলগঞ্জের ৩৭ জন ও রাজনগরের নয়জন। এদের মধ্যে বেশির ভাগই বিদেশফেরত।
সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। বাকিরা বিদেশফেরত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য।তিনি বলেন, আগামী কয়েকদিনে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সম্প্রতি দেশে যেসব প্রবাসী এসেছেন তাদের মধ্যে সিলেট বিভাগে রয়েছেন কয়েকশ’জন।
হোম কোয়ারেন্টাইনের বিষয়ে সিভিল সার্জন তউহীদ বলেন, যে ব্যক্তি কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন তিনি বাড়ির আলাদা কক্ষে থাকবেন। এ সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছে যতটা সম্ভব কম যাবেন। মূলত হাঁচি-কাঁশি, হাতের ছোঁয়া যাতে অন্য মানুষ না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.