Beanibazar View24
Beanibazar View24 is an Online News Portal. It brings you the latest news around the world 24 hours a day and It focuses most Beanibazar.

টাক মাথাওয়ালারাই সবচেয়ে বুদ্ধিমান এবং সফল







টাক মাথাওয়ালাদের জন্য বিরাট সুখবর নিয়ে এসেছে বিশ্বখ্যাত সাময়িকী বিজনেস ইনসাইডার। একটি জরিপের বরাত দিয়ে সাময়িকীটি জানিয়েছে, পৃথিবীতে টাক মাথার লোকেরাই বেশি তেজস্বী, সফল এবং বুদ্ধিমান।

যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় জানা যায় যে, টাক মাথার পুরুষরাই অনেক বেশি কর্তৃত্ব পরায়ণ হন। এই গবেষণার ফলাফল জানলে টাক মাথাওয়ালা পুরুষদের নতুন করে চুল গজানোর জন্য আর ব্যয় করার প্রয়োজন হবে না।



মার্কিন বিজ্ঞানী আলবার্ট ই ম্যানেস ২০১২ সালে নিজের মাথার চুল ফেলে দিয়েছেন ৫৯ জন মানুষ নিয়ে গবেষণা করার সময়ে। তিনি ধারাবাহিক কিছু টাক মাথার ছবি মানুষকে দেখানোর সময় তাদের প্রতিক্রিয়া দেখতে চেয়েছিলেন।

তাদেরকে একই ছবি দুইবার দেখানো হয়। একবার মাথা ভর্তি চুলের মানুষকে দেখানো হয় এবং পরে ওই একই ব্যক্তিকে টাক মাথার ছবি দেখানো হয়। যারা ছবিগুলো দেখছিলেন তারা মনে করেন যে, টাক মাথার পুরুষরাই অনেক বেশি কর্তৃত্বপরায়ণ এবং শক্তিশালী।



প্রযুক্তি উদ্যোগতা সেথ গডিন ২০ বছর যাবত মাথায় চুলহীন বা টেকো অবস্থায় আছেন। টাক মাথার পুরুষরা কেন অনেক বেশি কর্তৃত্বপরায়ণ হন তার ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, আমি বলছি না যে আপনার মাথার চুল ফেলে দিলেই আপনি অনেক সফল হবেন, কিন্তু আপনি সক্রিয়ভাবে কিছু শুরু করেছেন বলেই প্রতীয়মান হয়।



কিন্তু টাক মাথার পুরুষরা শুধু অনেক বেশি শক্তিশালীই হন না বরং তারা অনেক বেশি বুদ্ধিমানও হন। জার্মানির সারলেন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট রোনাল্ড হেন্স একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা পরিচালনা করেন ২০ হাজারের বেশি মানুষ নিয়ে। গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয় যে, টেকো পুরুষদের বয়স্ক দেখালেও তাদের জ্ঞানী মনে হয় এবং তারা অনেক বেশি বুদ্ধিমান হন।




বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে টেকো মাথার পুরুষেরা অনেক বেশি যৌন ক্ষমতাশালী হন কারণ চুল পড়ে যাওয়ার সাথে টেস্টোস্টেরনের মাত্রার সম্পর্ক বিদ্যমান।

কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এটি সেভাবে কার্যকরী হয় না। চুল পড়ে যাওয়া সরাসরি টেস্টোস্টেরনের কারণে হয়না কিন্তু ডিএইচটি হরমোনের কারণে হয়। ডিএইচটি হচ্ছে টেস্টোস্টেরনের থেকে আহরিত অমৌলিক পণ্য। এটি শুধু চুলের ফলিকলের উপরই প্রভাব ফেলে এবং শরীরের বাকী অংশের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না।

You might also like

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.