Beanibazarview24.com
বাংলাদেশ বিমানের ড্রিমলাইনারের একজন পাইলটের পাসপোর্ট না থাকায় তাকে আটকে দিয়েছে কাতারের দোহা বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন। বুধবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। ওই পাইলট বিদেশ সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনতে গিয়েছেন বলে জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমানের পাইলট কীভাবে পাসপোর্ট ছাড়া দেশের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করলেন এ নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
একটি সংবাদসূত্রে জানানো হয়েছে, ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদ নামের ওই পাইলট এখন দোহা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে রয়েছেন। বিশেষ ব্যবস্থায় তার পাসপোর্ট দোহায় পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদ বুধবার রাতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বোয়িং ৭৮৭ মডেলের একটি ড্রিমলাইনার নিয়ে দোহা বিমানবন্দরে যান। কিন্তু তার কাছে পাসপোর্ট না থাকায় সেখানকার ইমিগ্রেশন তাকে আটকে দেয়।
পরে ফজল মাহমুদের দেওয়া তথ্যমতে, বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট অপারেশন কক্ষের লকারে তার পাসপোর্ট পাওয়া যায়। জানা যায়, বিমানের নিরাপত্তা মহাব্যবস্থাপকের কাছ থেকে চাবি নিয়ে পাসপোর্ট উদ্ধার করেন বিমানের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ মহাব্যবস্থাপক (জিএম সেন্ট্রাল কন্ট্রোল) আশরাফ হোসেন।
বিষয়টি ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদের ব্যক্তিগত গাফিলতি হওয়ায় দেশে ফিরে আসার পর তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেনবেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মুহিবুল হক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ফিনল্যান্ডে অবস্থান করছেন। ৮ জুন তাকে দেশে আনতে বোয়িং ৭৮৭ মডেলের ড্রিমলাইনার কাতার অবস্থান করছে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.