Beanibazarview24.com
ছোট্ট একটি শিশুর ব্রেন সার্জারি। জেরুসালেমের হাসপাতালে বসে মা-বাবাকে বারবার ডাকছিল ছোট্ট আয়েশা। কেঁদেই চলেছিল সে। কিন্তু আয়েশর মা-বাবার আর আসা হলো না। শেষমেশ কাঁদতে কাঁদতে কঠিন একাকীত্বের ধাক্কা সামলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েল আয়েশা আ-লুলু।
আর ছোট্ট আয়েশার মা-বাবা তাকে দেখতে আসবেই বা কীভাবে? ইসরাইলের কর্মকর্তারা ফিলিস্তিনি মেয়েকে দেখতে আসার এসকর্ট পাস অবধি মঞ্জুর করেনি আয়েশার মা-বাবার। ইসরাইলি কর্মকর্তারা পশ্চিম জেরুসালেমের হাসপাতালে আয়েশার দেখভালের জন্য গাজা উপত্যাকার এক অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে অনুমতি দিয়েছিলেন। আয়েশা শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে হতে এক সপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের বেডে শুয়েই ছোট্ট আয়েশা হাসছে। মাথায়, হাতে তার ব্যান্ডেজ। নল ঢোকানো রয়েছে শরীরে। ছোট্ট আয়েশার এমনই একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তার মৃত্যুর পরই ফিলিস্তিন ও ইসরাইলে যাতায়াতের জটিল নিয়মকানুন একটু শিথিল করতে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.