Beanibazarview24.com
চিত্রনায়িকা পরীমনিকে আ.ট.ক করে নিয়ে যাওয়ার সময় অভিনেত্রীর বনানীর বাসায়ই ছিলেন তার নানা শামসুল হক গাজী। আ.ট.ক হওয়ার আগে পরীমনি যখন ফেসবুকে লাইভ করছিলেন, তখন বার বার এক নারীকে খালা সম্মোধন করে তিনি বলছিলেন, ‘খালা তুমি এখান থেকে যাচ্ছো না কেন, যাও। আর নানুকে এ বিষয়ে কিছুই বইলো না।’
জানা যায়, পরীমনির নানা শামসুল হক গাজী দীর্ঘদিন ধরে অসু.স্থ। তিনি নাতনির সঙ্গেই থাকেন বনানীর ফ্ল্যাটে। পরীমনিকে আ.ট.ক করে যখন বনানীর বাসা থেকে র্যাবের গাড়ি বহর বের হচ্ছিল, ঠিক তখন বাসার উপরে তাকিয়ে দেখা যায়, কেউ একজন জানালা খুলে বাইরের দৃশ্য দেখার চেষ্টা করছেন।
একটু ভালো ভাবে খেয়াল করে তাকাতেই বোঝা গেল, তিনি আর কেউ নন, অভিনেত্রী পরীমনির নানা শামসুল হক গাজী। তিনি পাঁচতলা থেকে অসহায় ভাবে নিচে তাকিয়ে দেখছিলেন পরীমনিকে আ.ট.ক করে নিয়ে যাওয়ার দৃ.শ্য। হয়তো এ দৃ.শ্য দেখার জন্য তিনি মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না। তবুও তাকে দেখতে হয়েছে।
মাত্র তিন বছর বয়সে মা হা.রানোর পর পিরোজপুরে নানা শামসুল হক গাজীর কাছেই বেড়ে উঠেছিলেন আলোচিত-সমালোচিত নায়িকা পরীমনি। নানার তত্ত্বাবধানে থেকেই তিনি এসএসসি ও এইচএসসি পাস করেছিলেন। মা-বাবার স্নেহ পরী নানার কাছেই পেয়েছেন। কিন্তু নাতনির খারাপ সময়ে পাশে থাকতে পারলেন না তিনি। শুধু জানালা দিয়ে অসহায় চোখে তাকিয়ে দেখলেন।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.