Beanibazarview24.com






করোনাভাইরাস পরীক্ষায় প্র’তারণার অভিযোগে কিছুদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকার পর বুধবার (১৫ জুলাই) র্যাবের হাতে ধরা পড়েন রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান শাহেদ করিম ওরফে মো. শাহেদ।
এরপর বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) তাকে ১০ দিনের রিমা’ন্ড চেয়ে আদালতে হাজির করে ডিবি।
‘
আদালতে রিমা’ন্ড শুনানি চলাকালে কাঠগড়া থেকে বিচারকের উদ্দেশে শাহেদ বলেন, আমি কি একটা কথা বলতে পারি? এটি বলেই কাঠগ’ড়ার ভেতরে কা’ন্নাকা’টি শুরু করেন শাহেদ।
তিনি বলেন, ‘আমি দেড় মাস ধরে করোনায় আক্রা’ন্ত। আমার বাবা করোনায় মা’রা গেছেন। আমি মার্চে প্রথম দিন যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যাই, তখন তারা আমাকে আমার হাসপাতালের লাইসেন্স নবায়ন করতে বলেন। তখন আমি বলি আমার লাইসেন্সের ঘাটতি আছে। তখন তারা বলে যে লাইসেন্স নবায়নের জন্য সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দেন।
আমি তাদের কথা মতো টাকা জমা দেই। সারা দেশে করোনা চিকিৎসার কাজ বে’সরকারিভাবে আমরাই শুরু করেছি। তারপরেও আমার সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে সি’লগালা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার শাহেদ, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মাসুদ পারভেজ ও শাহেদের প্রধান সহযোগী তরিকুল ইসলাম ওরফে তারেক শিবলীকে আদালতে হাজির করে উত্তরা পশ্চিম থানায় দায়ের করা মামলার সুষ্ঠু ত’দন্তের জন্য প্রত্যেকের ১০ দিনের রি’মান্ড আ’বেদন করেন মা’মলার ত’দন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক এস এম গাফফার আলম।
অপরদিকে তাদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে শাহেদ-মাসুদ ১০ দিনের রি’মান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন আর তরিকুলের সাতদিনের রিমা’ন্ড আ’বেদন মঞ্জুর করেন।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.