Beanibazarview24.com
বাংলাদেশসহ ২৫টি দেশ থেকে ৩০ হাজার ৮৫০ জন স্থায়ী ও অস্থায়ী কর্মী নেবে ইতালি। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে আবেদন প্রক্রিয়া। এর মধ্যেই বিভিন্ন দালালচক্র ইতালি পাঠানোর প্রতিশ্রুতিতে কর্মীদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইতালি গমনেচ্ছুকদের সতর্ক করে এমন পরিস্থিতিতে আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকতে বলেছে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইতালিস্থ নিয়োগকারী যে কর্মীকে নিতে চান তার নাম, পাসপোর্ট নম্বরসহ স্থানীয় প্রশাসকের কার্যালয়ের অনাপত্তিপত্রের জন্য আবেদন করতে হবে। নিয়োগকারীর আয় ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে অনাপত্তিপত্র দেওয়া হলে তা তিনি বাংলাদেশে থাকা কর্মীর কাছে পাঠাবেন।
মনোনীত কর্মীকে এরপর ভিসার জন্য দূতাবাসে আবেদন করতে হবে। ভিসা পেলে কর্মী ইতালি যেতে পারবেন। এরপর তাকে ও নিয়োগকারীকে স্থানীয় কার্যালয়ে গিয়ে চাকরি চুক্তিপত্র করতে হবে।
এতে বলা হয়েছে, ইতালিতে কর্মী হিসেবে যেতে আবেদনের সময় সরকার নির্ধারিত ১৬ ইউরো (এক হাজার ৬০০ টাকা) ফি দিতে হবে। ‘হেল্প ডেস্ক’র সহায়তা নিলে বাড়তি ৫০ থেকে ১০০ ইউরো (পাঁচ থেকে ১০ হাজার টাকা) ফি লাগবে। এ ছাড়া আর খরচ নেই। যোগ্য বিবেচিত কর্মীদের পৃথক অনাপত্তিপত্র দেবে ইতালি।
করোনা-পরবর্তী অর্থনীতিকে শক্তিশালী রাখতে ইতালি ৩০ হাজার ৮৫০ জন বিদেশি কর্মী নেবে। তাদের মধ্যে ১২ হাজার ৮৫০ জনকে স্থায়ীভাবে বাকি ১৮ হাজারকে খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ দেওয়া হবে। খণ্ডকালীন নিয়োগপ্রাপ্ত নির্ধারিত সময় শেষে দেশে ফিরতে হবে।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.