Beanibazarview24.com
সম্পত্তির লো.ভে গাজীপুরের শ্রীপুরে ৯ মাসের অ.ন্তঃস.ত্ত্বা বোনকে কু.পি.য়ে হ.ত্যার ঘটনায় দায়ী জহিরুল ইসলাম কালুর (৩৬) মৃ.ত্যু.দ.ণ্ড দিয়ে বিচারিক (নিম্ন) আদালতের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।
এ বিষয়ে ডেথ রেফারেন্স (মৃ.ত্যুদ.ণ্ডা.দেশ অনু.মোদন) গ্রহণ করে ও আসামির আপি.ল খারিজ করে বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) হাইকোর্টের বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর দ্বৈত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ রায় দেন।
আদালতে এদিন আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. হুমায়ন কবির চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী শাহানারা ইয়াসমিন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ আহম্মেদ হিরো।
মামলা সূত্রে জানা যায়, আসামি কালুর বোন গাজীপুরের শ্রীপুর বরমী এলাকার মো. আসাদুজ্জামান আজাদের স্ত্রী ফারজানা আক্তার নার্গিস। খু.ন হওয়ার সময় তিনি ৯ মাসের অ.ন্তঃস.ত্ত্বা ছিলেন।
সন্তানসম্ভবা হওয়ায় ২০১২ সালের ৪ মার্চ নার্গিসের বাবা নুরুল ইসলাম মেয়েকে একই গ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। তখন তার বাবার কাছে সম্প.ত্তি লিখে দেয়ার দাবি করে আসছিলেন কালু। না দিলে সন্তানসম্ভবা নার্গিসকে হ.ত্যা.র হু.ম.কি দেন কালু।
ওই বছরের ৫ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কালু তার বোন নার্গিসের কক্ষে ঢুকে দরজা বন্ধ করে ধারালো ছু.রি দিয়ে গ.লা.কে.টে হ.ত্যা করেন।
বিষয়টি এলাকাবাসী টে.র পেয়ে তাকে আ.ট.ক করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হ.ত্যা.কা.ণ্ডে ব্যবহৃত র.ক্ত.মা.খা ছো.রা ও র.ক্তা.ক্ত পা.ঞ্জাবি উ.দ্ধার করে। এ ঘটনায় নি.হ.তের স্বামী আসাদুজ্জামান আজাদ বাদী হয়ে কালুকে আসামি করে শ্রীপুর থানায় হ.ত্যা মা.মলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে একই বছরের ১ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কালুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিচার শেষে ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ একেএম এনামুল হক রায় ঘোষণা করেন। রায়ে কালুকে মৃ.ত্যু.দ.ণ্ডা.দেশ দেয়া হয়। পরে নিয়ম অ.নু.সারে ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। পাশাপাশি কা.লু.ও আপিল করেন।
3
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.