Beanibazarview24.com
ভগত (২০) নামে এক ডোম সহকারীর বিরুদ্ধে। ইতোমধ্যে ওই যুবককে আটক করেছে পুলিশের অপ’রাধ ত’দন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, ডোম জতন কুমার লালের ভাগিনা মুন্না ভগত। তিনি মামার সঙ্গেই ওই হাসপাতালের মর্গে সহযোগী হিসেবে কাজ করতো। দুই-তিন বছর ধরে মুন্না মর্গে থাকা মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষণ করে আসছিল। এ অভিযোগের স’ত্যতা পেয়ে বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) তাকে আ’টক করে সিআইডি।
কিভাবে টের পাওয়া গেল এই ঘটনা?
পুলিশের অপ’রাধ ত’দন্ত বিভাগ (সিআইডি) ডিএনএ টেস্টে তরুণীদের মৃ’তদে’হে শু’ক্রাণুর উপস্থিতি পাওয়ার পর চাঞ্চল্যের তৈরি হয়। কেন, কী কারণে আ’ত্মহ’ত্যাজনিত ঘটনায় উ’দ্ধার মৃ’ত তরুণীদের শরীরে শু’ক্রাণুর উপস্থিতি মিলবে-শুরু হয় এই ত’দন্ত। এরপর বেরিয়ে আসে ম’র্গে থাকা একাধিক মৃ’ত তরুণীর শরীরে আবার একই ব্যক্তির শু’ক্রাণু। পরে বেরিয়ে আসে অবিশ্বাস্য এক ঘটনা। মর্গের একজন ডোম দিনের পর দিন মৃ’ত তরুণীর লা’শের সঙ্গে এমন বিকৃ’ত কাজ করেছে।
গণমাধ্যমের সূত্রে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত অন্তত সাত তরুণীর মৃ’তদেহে ওই ডো’মের শু’ক্রাণু পাওয়া গেছে।
সিআইডির অর্গানাইজড ক্রা’ইম বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ মো. রেজাউল হায়দার বলেন, জঘন্যতম ও খুবই বিব্র’তকর অভিযোগ। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতার পরই ওই যুবককে আ’টক করেছে সিআইডি।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন স্থান থেকে যেসব লা’শ ম’য়নাত’দন্তের জন্য মর্গে নেওয়া হতো, সেসব লা’শের মধ্য থেকে মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষণ করতো মুন্না।
মুন্নার বিরু’দ্ধে মৃ’ত নারীদের ধ’র্ষণের অভিযোগ প্রসঙ্গে জতন লাল কুমার বলেন, মুন্না মাঝে মধ্যে গাঁজা বা নে’শাটে’শা করতো। কিন্তু এরকম একটি কাজ সে করতে পারে, তা ভাবতেই পারছি না।
সূত্র: কালেরকণ্ঠ।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.