Beanibazarview24.com
জাদুর শক্তিতে বয়স বাড়লেও তার রূপের দ্যুতি ম্লান হয় না। সেরকম কোনো জাদু কি যানেন ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিম? ক্যালেন্ডারের পাতা বলছে, আজ পূর্ণিমার আজ জন্মদিন। ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই তিনি জন্মগ্রহণ করেন তিনি। সে হিসাবে তার বয়স চল্লিশে পড়ল।
কিন্তু যারা পূর্ণিমাকে সেই নব্বই দশক থেকে দেখে আসছেন, তারা নিশ্চয়ই এই সংখ্যাটি মানতে অস্বীকৃতি জানাবেন! কারণ বয়সের সঙ্গে তার রূপের সমীকরণে বিস্তর ফারাক। পূর্ণিমার সাম্প্রতিক ছবিগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, তিনি ক্রমশ আরও সুদর্শনা হয়ে উঠছেন।
চপূর্ণিমার সিনেমা জীবন শুরু হয় ১৯৯৮ সালে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমার মাধ্যমে। এরপর পূর্ণিমা উপহার দিয়েছেন ‘মনের মাঝে তুমি’, ‘মেঘের পরে মেঘ’,’হৃদয়ের কথা’, ‘শা.স্তি’, ‘সুভা’, ‘রা.ক্ষু.সী’, ‘আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা’,’মনের সাথে যু.দ্ধ’, ‘ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না’র মতো দর্শকনন্দিত সিনেমা।
টিভি নাটকেও পূর্ণিমার বিচরণ উল্লেখযোগ্য। তার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে-‘ল্যাবরেটরি’, ‘এখনো ভালোবাসি’, ‘নীলিমার প্রান্তে দাঁড়িয়ে’, ‘অমানিশা’, ‘ওইখানে যেও নাকো তুমি’, ‘উল্টোধনুক’, ‘প্রেম অথবা দুঃস্বপ্নের রাত দিন’, ‘লাভ অ্যান্ড কোং’, ‘ফিরে যাওয়া হলো না’, ইত্যাদি।
২০১০ সালে ‘ওরা আমাকে ভালো হতে দিল না’ সিনেমার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন পূর্ণিমা। ব্যক্তিগত জীবনে পূর্ণিমা বিয়ে করেছেন আহমেদ জামাল ফাহাদকে। ২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.