Beanibazarview24.com






২০২০ সালে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দেশগুলোতে আশ্রয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২ লাখ ১১ হাজার ৮০০ আবেদন গ্রহণযোগ্য হয় এবং পূর্ববর্তী আপিল আবেদন হতে ৬৯ হাজার ২০০টি আবেদন মিলিয়ে সর্বমোট দুই লাখ আশি হাজার আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়।




২০১৯ সালে সর্বমোট গ্রহণযোগ্য আবেদনের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৯৫ হাজার ৬০০ জন; যা ২০২০ মহামারির প্রতিবন্ধকতার তুলনায় প্রায় সমান বলা চলে।
আবেদনগুলো তিনটি ক্যাটাগরিতে গ্রহণযোগ্য হয়। শরণার্থী হিসেবে আবেদন গ্রহণযোগ্য হয় ১ লাখ ২৭ হাজার ২০০ জন যা মোট গ্রহণযোগ্য আবেদনের ৪৫ শতাংশ, মানবিক কারণ হিসেবে ৮০ হাজার ৭০০ শত (২৯ শতাংশ), সহায়ক সুরক্ষায় হিসেবে ৭২ হাজার ৬০০ জন হাজার; যা মোট আবেদনের ২৬ শতাংশ।
বর্তমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সিরিয়ার ৭৪ হাজার ৭০০ জন নাগরিক আবেদনের মাধ্যমে প্রথমস্থান দখল করে আছেন সর্বমোট আবেদনের প্রায় ২৭ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে ভেনেজুয়লা ৪৭ হাজার ১০০ এবং তৃতীয় সারিতে আফগানিস্তান ৪২ হাজার ২০০ জন।
সিরিয়া এবং আফগানিস্তানের যথাক্রমে ৬০ এবং ৩৫ শতাংশ জার্মানিতে আবেদন করেছেন। অপরদিকে ভেনেজুয়েলার ৯৬ শতাংশই স্পেনে আবেদন করেছেন।
বর্তমান প্রেক্ষাপটের যদিও বাংলাদেশের খুব কমসংখ্যক আবেদন চূড়ান্ত পর্যায় পর্যন্ত আশ্রয়ের জন্য গৃহীত হয়; তদুপরি প্রতিনিয়ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি আবেদন করেন তারই প্রমাণ পাওয়া গেল ইইউতে সর্বোচ্চ সংখ্যক আশ্রয় আবেদনকারী ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭তম। তবে দক্ষিণ এশিয়ায় মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.