Beanibazarview24.com






যুক্তরাষ্ট্রের আদালত এলাকা থেকে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ঢালাওভাবে গ্রে.প্তা.র করা যাবে না। দেশের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মনে হলে এবং কোনো অপরাধের আলামত নষ্ট করতে পারে—কাউকে এমন ঝুঁকিপূর্ণ মনে হলেই কেবল গ্রে.প্তা.র করা যেতে পারে।




মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান আলেজান্দ্রো মায়রকাস ২৭ এপ্রিল এ কথা জানিয়েছেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে আদালত এলাকা থেকে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের গ্রে.প্তা.রের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। ফলে আশ্রয়ের




আবেদন বা যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসনের প্রমাণ উপস্থাপন করতে আদালতে গিয়ে বহু অভিবাসী গ্রে.প্তা.রের শি.কা.র হয়েছেন। এসব কারণে অভিবাসন আদালতে মানুষের বিশেষ করে অভিবাসীদের উপস্থিতি কমে যায় এবং নথিপত্রহীন বহু অভিবাসী পরে অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে।




প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর অভিবাসন বিষয়ে সহনীয় পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। আদালত এলাকায় নথিপত্রহীন অভিবাসীদের নির্ভয় উপস্থিতি নিশ্চিত করা গেলে আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা বাড়বে। আইনি পথে প্রতিকার পাওয়ার প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। কোনো ধরনের ভ.য়.ভী.তি ছাড়াই মানুষ আইনের দ্বারস্থ হতে পারবে।




অভিবাসন নিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কড়াকড়ির নানা পদক্ষেপের ফলে নিউইয়র্কসহ অভিবাসীদের অভয়ারণ্যের রাজ্য হিসেবে পরিচিত এলাকাগুলোতে পুলিশের সঙ্গে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের টা.না.পো.ড়েন শুরু হয়। স্থানীয় পুলিশের পক্ষ থেকে অভিবাসন এজেন্টদের কোনো সহযোগিতা না করার কথা বলা হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন রাজ্য সরকারের সঙ্গে ফেডারেল কর্তৃপক্ষের টানাপোড়েন শুরু হয়।




অভিবাসী গ্রুপগুলো ব্যাপকভাবে ট্রাম্পের সময়ের এই ধরপাকড়ের সমালোচনা করেছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের পর এখনো অভিবাসন নিয়ে নতুন কোনো আইন প্রণয়ন করতে না পারলেও নানা প্রশাসনিক পদক্ষেপের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে সহনীয় করার উদ্যোগ নিয়েছেন। আদালত এলাকা থেকে ঢালাও গ্রে.প্তা.র না করার এমন ঘোষণা আসার ফলে বহু অভিবাসীকে তাঁদের অভিবাসনের নথিপত্র প্রমাণের জন্য নির্ভয়ে আদালতে যাওয়ার সা.হ.স জোগাবে বলে মনে করা হচ্ছে।







Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.