Connect with us

বিনোদন

‘আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ, তিনি পূর্ণিমাকে আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে দিয়েছেন’

দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পূর্ণিমা ও আশফাকুর রহমান রবিনের বিয়ের তৃতীয় বিবাহবার্ষিকী আজ। ২০২৩ সালের ২৭ মে ভালোবেসে ঘর বাঁধে এই জুটি। এরপর কেটে গেছে তিন বছর। এই সময়ে একে অন্যের পাশে ছায়ার মতো ছিলেন দুজন।

তৃর্তীয় বিবাহবার্ষিকীতে সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন পূর্ণিমার স্বামী আশফাকুর রহমান রবিন।

যেখান পূর্ণিমার সঙ্গে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে বৈবাহিক জীবনের তিন বছর পূর্ণ হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন তিনি।

রবিন লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমাদের বৈবাহিক জীবনের তিন বছর পূর্ণ হলো — যা ছিল ভালোবাসা, ধৈর্য আর অগণিত স্মৃতির এক অসাধারণ যাত্রা।’

পূর্ণিমার স্বামী আরও লেখেন, ‘আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা যে তিনি আমাকে দিলারা হানিফ পূর্ণিমার মতো একজন জীবনসঙ্গী দিয়েছেন।
‘আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ, তিনি পূর্ণিমাকে আমার জীবনসঙ্গী হিসেবে দিয়েছেন’
যে আমাকে বোঝে, সমর্থন দেয়, আর সবসময় আমার পাশে থাকে। তুমি আমাদের এই পথচলাকে এতটা বিশেষ করে তুলেছো, আমি এর চেয়ে বেশি কিছু চাওয়া কল্পনাও করিনি।’

আমাদের বন্ধন আরও গভীর হোক উল্লেখ করে বলেন, ‘আমার প্রিয় স্ত্রী, তুমি আমার শান্তি, শক্তি। আমি দোয়া করি, আমাদের বন্ধন দিনে দিনে আরও গভীর হোক এবং আল্লাহ আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপে বরকত দান করুন।’

পূর্ণিমা ২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর পারিবারিকভাবে আহমেদ জামাল ফাহাদকে বিয়ে করেন। ২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল তিনি প্রথম কন্যাসন্তানের মা হন। তার মেয়ের নাম আরশিয়া উমাইজা।

তবে ২০২২ সালে এসে নিজের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ করেন এই অভিনেত্রী। এরপরই আবারও বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন আশফাকুর রহমান রবিনের সঙ্গে।

Continue Reading

বিনোদন

পর্দায় চরিত্র অনুযায়ী পোশাক পরবো, কিন্তু পাবলিক প্লেসে খোলামেলা পোশাক নয়: চিত্রনায়িকা রিপা

পর্দায় চরিত্র অনুযায়ী পোশাক পরবো, কিন্তু পাবলিক প্লেসে খোলামেলা পোশাক নয়: চিত্রনায়িকা রিপা

অভিনেত্রী রাজ রিপা আবারও আলোচনায়, তবে এবার কোনো নতুন সিনেমা নয়, বরং তাঁর পোশাক এবং নিজস্ব অবস্থান নিয়ে সরব হয়েছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের পোশাক নির্বাচন, গ্ল্যামার, এবং সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে অকপটে কথা বলেন এই অভিনেত্রী।

রাজ রিপা বলেন, “আজকে আমি হিজাব পড়েছি, আমার চেহারা কি বদলে গেছে? আমার ফেস কি চেঞ্জ হয়ে গেছে?” নিজের বক্তব্যে তিনি জানান, পোশাক কখনও কারও ব্যক্তিত্ব বা প্রতিভার মানদণ্ড হতে পারে না।

তিনি বলেন, “অনেক সময় এমন হয় যে আমরা যখন কোনো নির্দিষ্ট পোশাক পরে আসি, তখন কিছু দর্শক তা পছন্দ করে না, বাজে মন্তব্য করে। আমি যখন পর্দার জন্য কাজ করি, তখন চরিত্র অনুযায়ী পোশাক ক্যারি করব। কিন্তু পাবলিক প্লেসে আমার মনে হয় খোলামেলা পোশাকের প্রয়োজন পড়ে না।”

রাজ রিপার মতে, “আমি রাজ রিপা—একটা মাটির মানুষ। আমি যদি এক লাখ টাকার ড্রেস পরি বা এক হাজার টাকার, আমি একই মানুষ। আমার চেহারাই আমার পরিচয়, বেশি শো-অফ করার বা দেখানোর কিছু নেই।”

তিনি আরও যোগ করেন, “আমি চাই মানুষ আমার হিজাব বা শালীন পোশাক দেখে ভালো মন্তব্য করুক, অন্যরাও শিখুক যে পাবলিক প্লেসে খোলামেলা পোশাক এড়ানো উচিত। ১০ জনের বাজে মন্তব্য থেকে বাঁচতে হলেও শালীন চলাফেরা জরুরি।”

রাজ রিপা স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “গ্ল্যামার দেখিয়ে নায়িকা হওয়ার দরকার নেই। বাংলাদেশে আমার থেকে অনেক সুন্দরী মেয়ে আছে, সবাই তো নায়িকা হতে পারেনি। কারণ যোগ্যতাই আসল। যোগ্যতা থাকলে আপনি যেকোনো পরিস্থিতিতে উঠে আসবেন, সেখানে রূপ বা গ্ল্যামার মুখ্য নয়।”

নিজের হিজাব পরার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “আমি যখন আয়নায় তাকাই, হেয়ার স্টাইলের থেকে হিজাব পড়লে নিজেকে বেশি সুন্দর লাগে। আমি এটা করি নিজের ভালো লাগার জন্য, কারও জন্য না।”

Continue Reading

বিনোদন

শিল্পীদের অনেকেই সুযোগ নিত, ফলে বিপদে পড়েছে: বাপ্পারাজ

শিল্পীদের অনেকেই সুযোগ নিত, ফলে বিপদে পড়েছে: বাপ্পারাজ

শিল্পীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হওয়া এখন হালের ঘটনা। বিগত সরকারের আমলে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছিলেন ডজন ডজন শিল্পী। সরকার পতনের পর তাদের অনেকেই বিদেশে পলাতক আর কেউ কেউ জেলখানায়। তবে শিল্পীদের এমন পরিণতির পেছনে কী কারণ? এবার এই ইস্যুতে মুখ মুখলেন চিত্রনায়ক বাপ্পারাজ।

নিজের উদাহরণ টেনে অভিনেতা বাপ্পা বলেন, আমি কখনও রাজনীতি করিনি, এখনও করি না, ভবিষ্যতেও করব না। আমি অনেক অনুষ্ঠানে গিয়েছি। দাওয়াত দিলে আওয়ামী লীগের পার্টিতে গিয়েছি, বিএনপির পার্টিতেও গিয়েছি, ছবি তুলেছি। কিন্তু আমাদের পেছনে তো পুলিশ দৌড়ায় না। আমাদের তো কেউ বলে না, তুমি এটা করছ কেন বা ওটা করলা কেন? কারণ, আমি কখনও সুযোগ নিতে চাইনি। পেশাগত কাজটাই করে গেছি।

তিনি বলেন, শিল্পীদের রাজনীতি করা উচিত না। যদি করতেই হয়, তাহলে অভিনয় ক্যারিয়ার থেকে অবসর নিয়ে করা যেতে পারে। একটা পেশায় যুক্ত থেকে যখন কেউ রাজনীতিতে যুক্ত হয়, তখন সে নানাবিধ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবে। অন্যের তোষামোদ করতে হবে; যেটা ইদানীং হয়েছে। আমাদের শিল্পীদের মধ্যে অনেকেই (রাজনৈতিক) সুযোগ নিত। সুযোগ নিতে গিয়েই তারা বিপদে পড়েছে।

Continue Reading

বিনোদন

৭ মাস ধরে জোরপূর্বক কাউকে আটকে রাখা, হাস্যকর : সালসাবিল

৭ মাস ধরে জোরপূর্বক কাউকে আটকে রাখা, হাস্যকর : সালসাবিল

ধর্ষণ, নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি আইনে দায়ের হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন আলোচিত ও বিতর্কিত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল। বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন তিনি।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, এক নারীকে সাত মাস ধরে একটি বাসায় আটকে রেখে নোবেল নির্যাতন ও ধর্ষণ করছিলেন। ওই নারীর পরিবারের ৯৯৯-এ ফোনের পর তাকে উদ্ধার এবং নোবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানিয়েছে, ২০১৮ সালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের সঙ্গে পরিচয় হয় ইডেন কলেজের এক ছাত্রীর। এরপর তাদের মাঝে মাঝে যোগাযোগ হতো। গত বছরের ১২ নভেম্বর মোহাম্মদপুরে দেখা করার পর ওই ছাত্রীকে ‘স্টুডিও দেখানোর’ কথা বলে ডেমরার বাসায় নিয়ে যান নোবেল। সেখানে তাকে আটকে রাখা হয়। ওই সময় ছাত্রীটির ফোন ভেঙে ফেলা হয়, তাকে মারধর ও ধর্ষণ করা হয়, এমনকি ধর্ষণের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছিল। সাত মাস ধরে ছাত্রীটি ওই বাসায় বন্দি ছিলেন।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোবেলের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, যেখানে তাকে একজন নারীকে সিঁড়ি দিয়ে টেনে হিঁচড়ে নামাতে দেখা যায়। ওই ভিডিও দেখে ছাত্রীর পরিবার তাকে চিনে ফেলেন এবং টাঙ্গাইল থেকে ঢাকায় এসে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দেন।

গত ১৯ মে রাত সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ ওই বাসায় অভিযান চালিয়ে সেই ছাত্রীকে উদ্ধার করে। অভিযানের সময় নোবেল পালিয়ে যান, তবে প্রযুক্তির সহায়তায় রাত ২টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ মাস ধরে জোরপূর্বক কাউকে আটকে রাখা, হাস্যকর : সালসাবিল
এদিকে নোবেলকে গ্রেপ্তারের পর মুখ খুলেছেন তার প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল। যদিও এই ঘটনায় পরোক্ষভাবে গায়কের পক্ষই নিয়েছেন তিনি। সালসাবিল মনে করেন, সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে কাউকে জোরপূর্বক ৭ মাস আটকে রাখা যায় না।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে সালসাবিল লিখেছেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় আমার বিভিন্ন বক্তব্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে কিছু সত্য, আবার অনেকটাই ভ্রান্ত ও উদ্দেশ্যমূলক। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, ছড়ানো সব কথাই আমার বলা নয়।’

এরপর নোবেলের মামলার প্রসঙ্গ টেনে তার প্রাক্তন স্ত্রী বলেন, ‘আর কেউ যদি মনে করেন, এই মোবাইল ও প্রযুক্তির যুগে কাউকে সাত মাস ধরে জোরপূর্বক আটকে রাখা বা এমন অপরাধ সংঘটিত করা সম্ভব— তাহলে সেটি বাস্তবতাবিরুদ্ধ ও সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর ও হাস্যকর একটি ধারণা।’

এর আগে গণমাধ্যমে সালসাবিল বলেন, ‘নোবেলের সঙ্গে আমার অনেক দিন দেখা হয় না ঠিক, কিন্তু ফোনে কথা হয়। আর যে অভিযোগ শুনলাম, ‘সাত মাস ধরে নোবেল আটকে রেখে ধর্ষণ’- আসলে ওর সঙ্গে সাত মাস কারো পক্ষে থাকা সম্ভব এটা আমার বিশ্বাস হয় না। কারণ ও নেশাগ্রস্ত, তাহলে সে কিভাবে কাউকে আটকে রাখবে?’

নোবেল মাদকাসক্ত উল্লেখ করে তার প্রাক্তন স্ত্রী বলেন, ‘সে দীর্ঘদিন রিহ্যাবে ছিল। তারপর ছাড়া পেয়েছে। এরপর আমার সঙ্গে কথা হতো, কিন্তু ওর সঙ্গে যে কেউ থাকত সেটা আমি জানতাম না। যেহেতু মামলা হয়েছে, ধর্ষণের- এখন আদালতে প্রমাণ হবে সত্য-মিথ্যা, আমাকেও সেভাবে অপেক্ষা করতে হবে।’

Continue Reading

বিনোদন

আবারও বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন সিদ্দিকের সাবেক স্ত্রী

আবারও বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন সিদ্দিকের সাবেক স্ত্রী

ছোট পর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের প্রাক্তন স্ত্রী ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত স্পেনের নাগরিক মারিয়া মিম আবারও বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ২০১২ সালে সিদ্দিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মিম। এক বছর পর তাদের সংসারে আসে পুত্রসন্তান আরশ হোসেন। তবে ২০১৮ সালে বিনোদন জগতে কাজ করার ইচ্ছা থেকে শুরু হওয়া মতবিরোধ একসময় গড়ায় বিচ্ছেদে, যা সম্পন্ন হয় ২০১৯ সালে।

বিচ্ছেদের ছয় বছর পর নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন এই মডেল ও অভিনেত্রী। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে প্রেমিকের সঙ্গে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। যদিও প্রেমিকের মুখ প্রকাশ করেননি, তবে তাকে ‘আমার ভালোবাসা’ বলে উল্লেখ করেছেন।

সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে মিম জানান, খুব শিগগিরই প্রেমিককে বিয়ে করতে চলেছেন তিনি।

মিম বলেন, ‘আমি প্রেম করছি। তবে আমার বয়ফ্রেন্ড মিডিয়ার না। তিনি মিডিয়ার বাইরের লোক। সামনেই আমরা বিয়ে করব।’

মারিয়া মিম

মারিয়া মিম


সাবেক স্বামী সিদ্দিক প্রসঙ্গে স্পষ্ট অবস্থান নেন মিম। তিনি বলেন, সিদ্দিক তো আমার প্রাক্তন। ডিভোর্স হয়ে গেলে তার সঙ্গে দেখা করাটাও পাপ। তিনি আমার জন্য এখন একজন পরপুরুষ। যার সঙ্গে দেখা করাটাও পাপ। প্লিজ, সিদ্দিককে জামাই বানায় দিয়েন না।’

এদিকে, সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-২০২৫-এ অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে ৬ মডেল-অভিনেত্রী ও ৩ নির্মাতার বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে, যার মধ্যে মারিয়া মিমের নামও রয়েছে।

এই ঘটনায় সেই আইনজীবীর বিরুদ্ধেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মিম। তার দাবি, জাকির হোসেন ভাইরাল হতেই তাদের বিরুদ্ধে এমন পদক্ষেপ নিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সেই আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা করারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

Continue Reading

বিনোদন

অশ্লীলতা ছড়ানোর দায়ে উপস্থাপিকাকে লিগ্যাল নোটিশ

অশ্লীলতা ছড়ানোর দায়ে উপস্থাপিকাকে লিগ্যাল নোটিশ

অনলাইন ভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল ‘ফ্ল্যাশটকবিডি’র বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ এবং অশ্লীল অনুষ্ঠান আয়োজনের অভিযোগে উঠেছে। এ কারণে ওই চ্যানেল এবং সমালোচিত উপস্থাপিকা তমা রশিদের বিরুদ্ধে অশ্লীল কনটেন্ট নির্মাণ, রাষ্ট্রের আইন ও নীতিমালা ভঙ্গের অভিযোগে গিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

তমা রশিদ

তমা রশিদ


আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ওবাইদুল্যাহ আল মামুন বলেন, অতিরিক্ত ভিউসের আশায় উপস্থাপিকা তমা রশিদ অশ্লীল, অশ্রাব্য শব্দচয়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠান আয়োজন করেন। যা সামাজিক, পারিবারিক এবং ধর্মীয় মূল্যবোধের অবক্ষয় সৃষ্টি করেছেন। সামাজিকমাধ্যমে অশ্লীলতা ছড়ানোর দায়ে উপস্থাপিকার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।

ওই নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ভবিষ্যতে অশ্লীলতাপূর্ণ ভিডিও নির্মাণ থেকে বিরত থাকার জন্য বলা হয়েছে। এছাড়াও সামাজিক মাধ্যম থেকে অশ্লীল ভিডিও সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরপর যদি একই ধরণের ভিডিও নির্মাণ করে তবে রাষ্ট্রের আইন ও নীতিমালা ভঙ্গের অপরাধে উপস্থাপিকা তমার বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

অতিথি ডেকে বেগুন দেন কেন বিস্ফোরক মন্তব্য ডা. কুশলের

অতিথি ডেকে বেগুন দেন কেন বিস্ফোরক মন্তব্য ডা. কুশলের


বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক সংস্কৃতি রক্ষার স্বার্থে এসব কর্মকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমি একজন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তমা রশিদের এমন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আজকের এই নোটিশ প্রদান করছি। যাতে তিনি ভবিষ্যতে আর কোনোভাবেই অশ্লীল শব্দচয়নের মাধ্যমে অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে না পারেন।

Continue Reading

বিনোদন

চঞ্চল চৌধুরীকে চিনতাম না: ইশরাক

চঞ্চল চৌধুরীকে চিনতাম না: ইশরাক
চঞ্চল চৌধুরীকে চিনতাম না: ইশরাক

সম্প্রতি বিআইএফএ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। হাসিনা সরকার পতনের পর মাঝে দীর্ঘ সময় কিছুটা আড়ালে থাকার চেষ্টা করলেও এই পুরস্কার নিতে সমাবেশে দেখা গেছে তাকে। অথচ তার বিরুদ্ধে রয়েছে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা।

শনিবার এক অনুষ্ঠানে তার (চঞ্চল) হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন।

বিষয়টি নিয়ে সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে ক্ষমা চেয়ে স্ট্যাটাস দেন ইশরাক হোসেন।

পোস্টে ইশরাক বলেন, শুক্রবার ১৬ মে একটি স্বনামধন্য প্রথমসারির স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলর কর্তৃপক্ষের আমন্ত্রণে প্রধান অতিথি হিসাবে অ্যাওয়ার্ড সেরেমনি অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্যে যোগ দেই।

সেই অনুষ্ঠানে কারা উপস্থিত থাকবেন, আমার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করতে হবে এই বিষয়গুলো কিছুই জানা ছিল না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, অনুষ্ঠানটিতে একজন অতি বিতর্কিত ব্যক্তির সঙ্গে ছবি ওঠে যাকে আমি আগে চিনতাম না এবং তার কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলাম না।

২০১৫ সালে দেশের বাইরে অবস্থান করায় তখনকার অনেক সেনসিটিভ ঘটনা আমার চোখে এড়িয়ে যায়। এটা আমার সীমাবদ্ধতা, আমার জানা উচিত ছিল। এই ছবিটি দেখার পর আমার অনেক প্রাণপ্রিয় ভাই ও সহযোদ্ধাদের মনে প্রচণ্ড আঘাত লেগেছে। আমি সেটার জন্যে ক্ষমা চাচ্ছি এবং ভবিষ্যতে আরও সতর্ক হওয়ার কথা দিচ্ছি।

Continue Reading

Trending