Beanibazarview24.com
বরগুনায় প্রকাশ্যে রাস্তায় কু’পিয়ে হ’ত্যা করা হয়েছিল রিফাত শরীফকে। এই ঘটনার যারা আসামি তারা প্রত্যেকেই মা’দক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে।
এমনকি নি’হত রিফাত শরীফও মা’দক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। রিফাতকে একবার মা’দকসহ গ্রে’প্তারও করেছিল পুলিশ। সেই ভিডিওই সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রাতের অন্ধকারে পুলিশ রিফাতকে গ্রে’প্তার করেছে। তাকে গা’লাগাল করতেও শোনা গেছে।
তবে নি’হত রিফাত শরীফের বাবা আবদুল হালিম দুলালের অভিযোগ, হ’ত্যাকাণ্ডের ঘটনার আগে তাকে মা’দক দিয়ে ফাঁ’সানোর জন্য নয়ন বন্ড ফাঁ’দ তৈরি করেছিল। এমনকি তাতে পুলিশের অংশগ্রহণ ছিল বলেও দাবি করেছেন দুলাল শরীফ।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মিন্নি, নয়ন ও তিনজন পুলিশ অফিসার ষ’ড়যন্ত্র করে আমার ছেলেকে ধ’রিয়ে দিয়েছিল।’
তবে পুলিশ এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
এ বছরের ২৬ এপ্রিল মিন্নির সঙ্গে বিয়ের ১৫ দিন পর ১১ মে রিফাতকে বরগুনার ৯ নম্বর ইউনিয়নের লাকুরতলা এলাকার একটি সড়ক থেকে গাঁ’জাসহ আটক করে বলে দাবি করে পুলিশ। এ ঘটনায় বরগুনা থানায় মা’দকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মা’মলা হয়। এতে ১৭ দিন কারাগারে ছিলেন রিফাত।
রিফাত হ’ত্যা মামলায় এ পর্যন্ত ১৫ আসামিকে গ্রে’প্তার করেছে পুলিশ। তারা সবাই ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। প্রধান আসামি নয়ন বন্ড ২ জুলাই পুলিশের সঙ্গে ব’ন্দুকযু’দ্ধে নি’হত হয়েছে। তবে মা’মলার এজাহারভুক্ত ১২ আসামির মধ্যে এখনও চারজন গ্রে’প্তার হয়নি।
প্রসঙ্গত, ২৬ জুন সকালে প্রকাশ্যে বরগুনা সরকারি কলেজ গেটের সামনে রিফাতকে কু’পিয়ে আহত করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় বরিশাল নেওয়ার পর তিনি মা’রা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনকে আসামি করে বরগুনা থানায় হ’ত্যা মা’মলা করেন।
ভিডিওটি দেথতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন…
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.