আলোচিত
চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের ১৩ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

পাথরবাহি ট্রাক থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানার ১৩ পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করা হয়েছে। এর মধ্যে ২জন এসআই, ২ এএসআই ও ৯ কনস্টেবল রয়েছেন। ক্লোজড করার পর তাদের সিলেট পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. রাসেলুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাদেরকে ক্লোজড করা হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান জানান, কোম্পানীগঞ্জ থানার কয়েকজন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাই আমরা। এর প্রেক্ষিতে এসআইসহ ১৩ পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করা হয়েছে। তাদের আপাতত অন্য কোন কর্মস্থলে দেওয়া হয়নি। তদন্তের পরে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ক্লোজড হওয়া ১৩ পুলিশ সদস্যরা হলেন, এসআই খোকন চন্দ্র সরকার ও মিলন ফকির, এএসআই শিশির আহমেদ মুকুল ও শামীম হাসান, কনস্টেবল নাজমুল আহসান, মুন্না চৌধুরী, নাইমুর রহমান, তুষার পাল, আবু হানিফ, সাখাওয়াত সাদী, সাগর চন্দ্র দাস, মেহেদী হোসেন, ও কিপেস চন্দ্র রায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলার কেটে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন শুরু করে স্থানীয় একটি গোস্টি। এনিয়ে সমালোচনার পর পাথর উত্তলন বন্ধে শাহ আরেফিন টিলার পাশে পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্প বসায় জেলা পুলিশ। তবে ওই ক্যাম্পে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে টিলার পাথরবাহী গাড়ি থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে উঠে।
পুলিশ সদস্যদের চাঁদাবাজির কিছু ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন গনমাধ্যমেও সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর তাদেরকে ক্লোজড করে সিলেট পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক
ভারতের ৭৭টি ড্রোন ভূপাতিত: পাকিস্তানের নজিরবিহীন প্রতিরক্ষা জবাব

ভারতের ৭৭টি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করেছে পাকিস্তান। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর ডনের
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার সন্ধ্যায় ভারতের ২৯ টি এবং রাতে আরও ৪৮টি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে।
একটি নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে- ভারতের এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাকিস্তান পাল্টা জবাব দিচ্ছে।
গত ২২ এপ্রিল ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহতের ঘটনায় পাকিস্তানকে দায়ী করে আসছে নয়াদিল্লি।
তবে ইসলামাবাদ এ অভিযোগ অস্বীকার করে ভারতের পেহেলগামে হামলার ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছে। কিন্তু নিরপেক্ষ তদন্তের আগেই ভারত গত ৬ মে গভীর রাতে পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকায় বিমান হামলা চালায়।
এতে পরবর্তীতে নিহত বেড়ে ৩১ জনে দাঁড়ায়।
ভারতের এই হামলার পরই পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান। এরপর থেকেই দুই দেশের মধ্যে হামলা পাল্টা হামলা চলছে।
এদিকে শুক্রবার (৯ মে) বিবিসির খবরে বলা হয়, পাকিস্তান-শাসিত আজাদ কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর বেশ কয়েকটি জেলায় গোলাবর্ষণ অব্যাহত ছিল। এই হামলায় এক নবজাতকসহ পাঁচজন নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
আলোচিত
এখন আর দেশে তোদের হাসিনা নেই, পালা! বিএসএফ-কে উদ্দেশ্য করে সিলেট সীমান্তের তরুণরা!

সিলেটের গোয়াইনঘাটে সীমান্ত পিলার সংলগ্ন খেলার মাঠ জরিপ করতে এসে বাংলাদেশিদের বাধার মুখে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছেন বিএসএফ সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার নলজুরি খাসি হাওর ১২৭৮-৭৯ পিলার এলাকায় ছিটমহল বিনিময় চুক্তির আওতাধীন খেলার মাঠে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিজিবির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকে নলজুরি সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ সার্ভে দল ১৯৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব চুক্তির আলোকে সীমান্ত চিহ্নিতকরণ কাজ শুরু করে। সার্ভে কাজে সহযোগিতা করছিলেন দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফ। তবে সার্ভে চলাকালে বিএসএফের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে খাসি হাওর এলাকায় প্রবেশ করলে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রতিবাদ জানান।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশি ভূখণ্ডে প্রবেশ করলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের সঙ্গে বিএসএফ সদস্যদের কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এসময় স্থানীয় জনতা লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে বিএসএফ সদস্যরা পিছু হটতে বাধ্য হন।
এ বিষয়ে গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রতন কুমার অধিকারী বলেন, এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছে। যতটা জানতে পেরেছি সীমান্তে যৌথ সমীক্ষা চলছিল। তবে কে বা কারা সমীক্ষা চালিয়েছেন তা আমরা জানি না। এই সমীক্ষার বিষয়ে আমাদের কেউ জানাননি।
সিলেট বিজিবি (৪৮ ব্যাটালিয়ন) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক বলেন, ‘সীমান্তের আমস্বপ্ন এলাকার এই খেলার মাঠ দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের দখলে ছিল। ২০১৫ সালে ছিটমহল বিনিময় চুক্তির আওতায় মাঠটি ভারতের অংশ হিসেবে দিয়ে দেওয়া হলেও এতদিন এটি অপদখলীয় ভূমি হিসেবেই বাংলাদেশের মানুষ ব্যবহার করে আসছেন।’
তিনি আরও বলেন, বিএসএফ ও বিজিবির নিয়মিত যৌথ সীমান্ত জরিপ চলাকালীন এই মাঠটি যে ভারতের অংশ তা সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেননি। তারা ধরে নিয়েছেন যে মাঠটি ভারত নিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে বিজিবির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
আলোচিত
সিলেটে মসজিদ পরিষ্কারের শর্তে মিললো জামিন

৫০টি গাছ লাগিয়ে নিয়মিত যত্ন নিতে হবে। নিয়মিত নামাজ পড়ার পাশাপাশি শুক্রবার মসজিদে গিয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে হবে, আমপারার ১০টি সুরা অর্থসহ মুখস্থ ছাড়াও রাসূল (স.)-এর জীবনী পাঠ, পড়তে না পারলে কারো মাধ্যমে শুনতে হবে; এসব শর্তসহ বেশকিছু নির্দেশনা দিয়ে এক আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত।
সোমবার এ আদেশ দেন সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৪র্থ আদালতের বিচারক। এসব নির্দেশনা সম্বলিত একটি বন্ড তৈরি করে, এতে আসামির স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে।সিলেট ভ্রমণ প্যাকেজ
বন্ড সম্পাদনকারী আইনজীবী অ্যাডভোকেট দেলোয়ার হোসেন দিলু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আসামি সাদ্দাম হোসেন ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার কিসমত রসুলপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে। তিনি সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার সুপাতলা গ্রামে বাস করেন।
মুক্তির পর সাদ্দাম হোসেন তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আদালতের রায়ে আমি খুব খুশি। খারাপ বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে মিশে ভুল পথে গিয়েছিলাম। এখন থেকে আদালতের নির্দেশনা পালন করে ভালো পথে চলতে চাই।
জানা যায়, আদালতের শর্ত প্রতিপালনে নিশ্চয়তাস্বরূপ ৫শ টাকার বন্ড সম্পাদনের আদেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এতে আরও কিছু শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
বলা হয়েছে- আগামী ১ বছর প্রবেশন অফিসারের তত্ত্বাবধানে থাকতে হবে এবং তার নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। উক্ত সময়ে কোনো অপরাধ করা যাবে না। শান্তির লক্ষ্যে সদাচরণ করতে হবে এবং আদালত, প্রবেশন অফিসার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার তলব মতে যথাসময়ে যথাস্থানে উপস্থিত হতে হবে। উক্ত সময়কালে তিনি তার পরিবারের নির্ভরশীলদের প্রতি যত্নশীল হবেন এবং পারিবারিক বন্ধন বজায় রাখবেন। প্রবেশন কর্মকর্তার অনুমতি না নিয়ে তিনি পেশা ও বাসস্থান পরিবর্তন করতে পারবেন না। সব সময় আদালতের স্থানীয় অধিক্ষেত্রের মধ্যে নির্দিষ্ট বাসস্থান বা পেশায় থাকতে হবে। মাদক সেবন ও বিক্রয় এবং মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মেলামেশা করতে পারবেন না।
আন্তর্জাতিক
পাক-ভারত যুদ্ধে ২৬ বেসামরিক নিহত, মসজিদে হামলা; ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

ভারতের বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় পাকিস্তানে অন্তত ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং আরও অন্তত ৪৬ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর দাবি, এই আক্রমণের জবাবে তারা ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। খবর, এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
বুধবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেন, ভারত মঙ্গলবার গভীর রাতে পাকিস্তানের ছয়টি এলাকায় মোট ২৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে, যেগুলো বেসামরিক স্থাপনায় আঘাত হানে। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন শিশু, নারী ও পুরুষ—সবাইই বেসামরিক নাগরিক।
বাহাওয়ালপুরের আহমদপুর ইস্ট এলাকায় সবচেয়ে বড় হতাহতের ঘটনা ঘটে, যেখানে দুই শিশুসহ ১৩ জন নিহত হন এবং ৩৭ জন আহত হন। মুজাফফরাবাদের কাছে বিলাল মসজিদে হামলায় মারা যান তিনজন, আহত হয় দুই শিশু। কোটলির আব্বাস মসজিদে হামলায় মারা যান এক কিশোর ও এক কিশোরী, আহত হন এক নারী ও তাঁর কন্যা।
সিয়ালকোট ও শাকরগড়ে হামলা হলেও সেখানে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে শাকরগড়ের একটি ডিসপেনসারিতে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। নিয়ন্ত্রণরেখা (LoC) বরাবর ভারতীয় সেনাবাহিনীর গুলিতে আরও পাঁচ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে রয়েছে পাঁচ বছর বয়সী একটি শিশু।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ অভিযোগ করেন, “ভারত ইচ্ছাকৃতভাবে মসজিদে হামলা চালিয়েছে, যা মোদি সরকারের হিন্দুত্ববাদী চরমপন্থার বহিঃপ্রকাশ।”
এদিকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা পাল্টা হামলায় ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ফ্রান্সের তৈরি তিনটি রাফাল, একটি রাশিয়ান সু-৩০ এবং একটি মিগ-২৯।
পাকিস্তান বলছে, ভারতের এই বিমান হামলা ছিল কাপুরুষোচিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, যার জবাবে তারা দ্রুত পাল্টা সামরিক অভিযান শুরু করেছে।
ভারত অবশ্য দাবি করেছে, তারা ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর আওতায় পাকিস্তান ও আজাদ কাশ্মীরের নয়টি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে, কিন্তু বেসামরিক স্থাপনায় হামলা হয়নি। পাকিস্তানের দাবি প্রত্যাখ্যান করে ভারত বলেছে, কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলার প্রতিক্রিয়াতেই তারা এই অভিযান শুরু করেছে।
আলোচিত
সিলেটে বাড়িতে বিয়ের গেট, সড়কে বরের প্রাণ

বিয়ের কেনাকাটা করে ফিরছিলেন বাড়িতে। পথে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মারা গেলেন বর। ঘটনাটি সিলেটের জকিগঞ্জে। বিয়ের দুই দিন আগে সড়ক দুর্ঘটনায় হোসাইন আহমদ বাবলু (২৫) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় শোকের মাতন চলছে নিহত দুই পরিবারের মধ্যে।সিলেট ভ্রমণ প্যাকেজ
মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে সিলেট এম এ জি ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান তিনি। এর আগে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আটগ্রাম মরইরতল এলাকায় একটি ট্রাকের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন বাবলু ও কাওসার আহমদ নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী। পরে তাদেরকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাবার পর হুসাইন আহমদ মারা যান।
বাবলু সুলতানপুর ইউনিয়নের শীতলজোড়া গ্রামের মখলিছুর রহমানের ছেলে।
জানা গেছে, আগামী ৯ মে (শুক্রবার) হুসাইন আহমদের বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। কনে ছিলেন গোটারগ্রাম এলাকার আব্দুল হালিমের কন্যা মাহমুদা জান্নাত। ইতোমধ্যে তাদের আকদ সম্পন্ন হয়েছে। বিয়ের কার্ড ছাপিয়ে দেওয়া হয়েছে দাওয়াত। নববধূর আগমন উপলক্ষে নবরূপ বাড়িঘর সাজানো গুছানো হচ্ছে। বাড়িতে উৎসবমুখর পরিবেশ—সবকিছু মুহূর্তেই স্তব্ধ করে পরপারে চলে গেলেন বাবলু। যে গেট দিয়ে বর সেজে যাওয়ার কথা ছিল, এখন সেই গেট দিয়েই যাবে তার নিথর দেহ। এমন হৃদয় বিদারক ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা, প্রতিবেশীরা।
জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল ইসলাম মুন্না জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় একজন মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যুর খবর পেয়েছি। কেউ লিখিত অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
আলোচিত
ইউটিউব দেখে শিখেছে মোটরসাইকেল চুরি, প্রথম দিনই ধরা

ইউটিউব দেখে শিখেছিল মোটরসাইকেল চুরি। এরপর প্রথম মোটরসাইকেল চুরি করতে এসে জনতার হাতে ধরা পড়েছে। প্রথমবার চুরি করতে এসে ধরা পড়ায় ক্ষমা চায় দুই চোর।
সোমবার (৫ মে) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহরের দারুশ শেফা প্রাইভেট হাসপাতাল এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চুরির চেষ্টা করে দুই যুবক।
স্থানীয়দের হাতে ধরা পড়া দুই মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্যরা হলেন- ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বড় গড়িলা গ্রামের ফেটু মিয়ার ছেলে রাসেল হোসেন (২০) ও একই গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে মিজান হোসেন। এর মধ্যে রাসেল হোসেন কালীগঞ্জের সরকারি মাহতাব উদ্দিন কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ও মিজান রাজমিস্ত্রীর কাজ করেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি মোটরসাইকেল চুরির জন্য তৈরিকৃত বিশেষ চাবি উদ্ধার করা হয়েছে।
জানা গেছে, সোমবার বিকেলে দারুশ শেফা প্রাইভেট হাসপাতালের পিছনে একটি লাল রঙের এ্যাপাসি মোটরসাইকেলের ঘাড়ের তালা ভেঙে ফেলে। কিন্তু মোটরসাইকেলটির হাইড্রলিক তালা ভাঙার সময় স্থানীয়দের সন্দেহ হয় এবং তাদের ধরে ফেলে। এরপর দুই চোরকে দড়ি দিয়ে বেঁধে মাথার চুল কেটে দেয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে থানায় নিয়ে যায়।
মোটরসাইকেলটির মালিক সরকারি ভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আরিফুল ইসলাম বলেন, তিনি মোটরসাইকেল রেখে পাশে কাজ করছিলেন। এসে দেখেন মোটরসাইকেলের ঘাড়ের তালা ভাঙা। এরপর দেখি স্থানীয়রা দুই চোরকে ধরে রেখেছে।
কালীগঞ্জ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, স্থানীয়রা দুই চোর ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
- আন্তর্জাতিক1 year ago
বাংলাদেশিদের জন্য সহজ হচ্ছে ব্রাজিলের ভিসা
- বিনোদন1 year ago
জীবনযাপন আর খাদ্যাভ্যাস নিয়ে যে তথ্য জানালেন অপু বিশ্বাস
- বিশেষ প্রতিবেদন1 year ago
বাড়ছে নদীর পানি, সিলেটে আগাম বন্যার শঙ্কা
- সিলেট7 months ago
সিলেটের গোলাপগঞ্জে স্ত্রীর হাতে মসজিদের ইমাম খুন
- বিনোদন7 months ago
আমি একটা ছাগল, এবার আমি মানুষ হব ইনশাআল্লাহ: মাহি
- প্রবাস7 months ago
স্থায়ী হওয়ার আশায় কানাডায় পাড়ি দিয়ে হতাশায় ডুবছেন বাংলাদেশিরা
- প্রবাস6 months ago
কানাডায় শিক্ষার্থীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিটের নতুন নিয়ম
- আন্তর্জাতিক6 months ago
১৪ দেশের শিক্ষার্থীদের দুঃসংবাদ দিল কানাডা